Blog post with meta info button

Want more click through? Leverage the blog post with meta info button style

ভাঙা-গড়ার লড়াইয়ে মামুন তাহের এর এগিয়ে যাওয়ার গল্প

সারসংক্ষেপ: নারায়ণগঞ্জের সন্তান মামুন তাহের। স্বপ্ন ছিল উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবেন। কিন্তু বাস্তবতার চাপে সেটা সম্ভব হয়নি। তবে দমেও যাননি তিনি। নানান বাঁধা বিঘ্ন, অনিশ্চয়তা পার করলেন। নিজের মুদি ব্যবসা শুরু করলেন। আজ ঢাকা জেলার ভাটারায় এক সুপরিচিত নাম মামুন তাহের। সৎ, বিনয়ী, সকাল-সন্ধ্যা পরিশ্রমকারী মামুন  সন্তানকে উচ্চ শিক্ষায় সুনাগরিক করে তোলার কাজে নিবেদিত প্রাণ। […]

আলামিন ভাইয়ের ডিজিটাল ব্যবসায়ী হওয়ার গল্প

Add Your Heading Text Here সারসংক্ষেপ : চাঁদপুরের এক গ্রামের ছেলের গল্প এটি। ১৬ বছর বয়সে আলামিন বাড়ি ছেড়েছিলেন কাজের সন্ধানে । যে গ্রামে তার শৈশব কেটেছে, সে গ্রামে লাগেনি তখনো ডিজিটাল বাংলাদেশের ছোঁয়া। খেটে খাওয়া ওসব মানুষের কাছে স্মার্ট ফোন বা অ্যাপের বিষয়টাও বেশ অলীক কল্পনা। এমন একটি জায়গা থেকেই উঠে এসেছিলেন আলামিন। কর্মজীবনের […]

কঠোর শ্রমেই এসেছে সফলতা

সময় ২০১০ সাল, আমি তখন ডিগ্রীতে পড়াশোনা করি। সংসারে মোট দুই ভাই, তিন বোন। আমি সবার ছোট। বোনগুলোর বিয়ে হয়ে গেছে। আব্বা পাশের এক থানার মসজিদে ইমামতি করতেন। বড় ভাই সংসার থেকে আলাদা। আমি অনার্সে চান্স পাওয়ার পরও পড়তে পারিনি আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে। আব্বা বাসায় না থাকার কারণে আমাকেই সংসারের সকল কাজকর্ম করতে হয়। নানা রকম কাজ করে সংসারটি ভালোভাবে চালানোর চেষ্টা করি। আগে আমাদের বিলে জেলেদের সাথে সারা রাত মাছ ধরতাম, বিনিময়ে কোনদিন ত্রিশ টাকা বা পঞ্চাশ টাকা পেতাম। আবার কখনো জমিতে রসুন লাগানোর  কাজ করতাম। এক সময় পাশের বাড়িওয়ালার জমিতে কাজ করেছি ত্রিশ টাকা দিন মজুরীতে। একটানা নয় দিন কাজ করার পর একদিন আছরের নামাজ পড়তে গিয়ে একটু দেরি হওয়ায় আর কাজে নিল না। আমাদের এলাকার লোকেরা মানিকগঞ্জে কাজ করতে যেত। আমি সেখানেও কাজ করেছি। এমন অনেক কাজের ইতিহাস আছে। যাই হোক, এক পর্যায়ে এলাকার এক বড় ভাই একটি বিড়ি বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে চাকরি নিয়ে দিলেন। অনেক বুঝে দেখলাম, এই বিড়ি মানুষ খায়না। পরে চাকরিটা ছেড়ে এক বিস্কুট কোম্পানিতে কাজ শুরু করলাম। আলাøহর অশেষ রহমতে ভালো বেতন পাওয়া শুরু হলো। এসময় আমি বিয়ে করলাম। বিয়ের তিন মাস পর আব্বা দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেন। খুব কষ্ট পেলাম, তা আর বলে বুঝানো সম্ভব না। যাই হোক, মাস শেষে যখন বেতন পেতাম তখন আম্মার হাতে দিলে আম্মা খুব খুশি হয়ে আমার জন্য অনেক দোয়া করতেন। এভাবে চাকরি করে কিছু সঞ্চয় হলো। সিদ্ধান্ত নিলাম ব্যবসা […]